টাঙ্গাইল ভ্রমণ গাইড
টাঙ্গাইল জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত যা ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। ১৯৬৯ সালে, টাঙ্গাইল মহকুমা তার ৯৭৫ বর্গকিলোমিটার এবং ময়মনসিংহ সদর মহকুমা থেকে ২৪৩৯ বর্গকিলোমিটার জমি থেকে টাঙ্গাইল জেলা তৈরি করে। উপজেলার সংখ্যানুসারে টাঙ্গাইল বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা। এর জনসংখ্যা প্রায় ৩৮ লক্ষ এবং আয়তন ৩৪১৪.৩৫ বর্গ কিলোমিটার। টাঙ্গাইল আয়তনের ভিত্তিতে ঢাকা বিভাগের সর্ববৃহৎ এবং জনসংখ্যার ভিত্তিতে ২য় সর্ববৃহৎ জেলা।
১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দ অবধি টাঙ্গাইল ছিল অবিভক্ত ময়মনসিংহ জেলার একটি মহকুমা; ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে টাঙ্গাইল মহকুমাকে জেলায় উন্নীত করা হয়। এটি একটি নদী বিধৌত কৃষিপ্রধান অঞ্চল। এই জেলা যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত এবং এর মাঝ দিয়ে লৌহজং নদী প্রবহমান।
এক নজরে টাঙ্গাইল জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- করটিয়ার জমিদার বাড়ী, করটিয়ার
- টাঙ্গাইল পৌর উদ্যান, নিরালা মোড়
- মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর মাজার এবং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সন্তোষ, টাঙ্গাইল সদর
কালিহাতি উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- বঙ্গবন্ধু সেতু (যমুনা বহুমুখী সেতু)
- বঙ্গবন্ধু সেতু রিসোর্ট
- যমুনা রিসোর্ট লিমিটেড
- যমুনা আনন্দ পার্ক
- এলেংগা রিসোর্ট
- বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস
- পুরনো জমিদার বাড়ি
- কালিহাতি পার্ক
- এলেঙ্গা জমিদার বাড়ি
- যমুনা নদী
- ধলেশ্বরী নদী
- বংশী নদী
- সাপাই নদী
- ঝিনাই নদী
- ফটিকজানী নদী
- লাঙ্গুলিয়া নদী
ঘাটাইল উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- অনিক নগর পার্ক
- মাইধারচালা লাল পাহাড়
- গুপ্ত বৃন্দাবন
- ধলাপাড়া চৌধুরীবাড়ী ও ধলাপাড়া জামে মসজিদ
- সাগরদীঘি
- শহীদ সালাহ্ উদ্দিন সেনানিবাস, ঘাটাইল, টাঙ্গাইল
বাসাইল উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- নথখোলা স্মৃতিসৌধ, কাশিল, বাসাইল, টাঙ্গাইল।
- নবেবছ পাগলের চাঁদ শহর, কাউলজানী, বাসাইল, টাঙ্গাইল।
- ফাইলা পাগলার মেলা, বাসাইল, টাঙ্গাইল।
- বংশী নদীর বাঁক, বাসাইল, টাঙ্গাইল।
- বাসুলিয়া, বাসাইল, টাঙ্গাইল।
গোপালপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- হেমনগর জমিদার বাড়ি, হেমনগর
- ২০১ গম্বুজ মসজিদ, উত্তর পাথালিয়া

মির্জাপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- মহেড়া জমিদারবাড়ী, মির্জাপুর পুলিস ট্রেইনিং সেন্টারের নিকট
- শ্রী শ্রী রাধা কালাচাঁদ মন্দির, জামুর্কি ইউনিয়ন।
- মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ, গোরাই ইউনিয়ন
ভূঞাপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- বঙ্গবন্ধু যমুনা বহুমুখী সেতু
- রাজা যশধরের রাজবাড়ীর ধ্বংসাবশেষ, চরকা দীঘির পাড়
- আমুল দহ
- আমলা দহ রেওয়ে ব্রীজ
- যমুনা রিসোর্ট
- যমুনা নদী
- আনন্দ পার্ক
- সিরাজকান্দির ঐতিহাসিক জাহাজ মারা যুদ্ধ স্থান (মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গন)
- ছাবিবশার গণহত্যা, গোবিন্দাসী,ভূঞাপুর
- স্লুইস গেট
- প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁর বাড়ী
নাগরপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- নাগরপুর চৌধুরীবাড়ী
- পাকুটিয়া জমিদারবাড়ী (ছোট)
- পাকুটিয়া জমিদারবাড়ী (মেঝ)
- পাকুটিয়া জমিদারবাড়ী (বড়)
- নাগরপুর দিঘি
- উপেন্দ্র সরোবর (দিঘি)
- কৃত্রিম চিড়িয়াখানা, ধুবড়িয়া বাজার
- গয়হাটা ইউনিয়নের বনগ্রামের গণকবর
- গয়হাটার মঠ
- শিব মন্দির
- নাগরপুর কেন্দ্রীয় মহা শ্মশান
- নাগরপুর পুন্ডরীকাক্ষ হাসপাতা
মধুপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- মধুপুর জাতীয় উদ্যান (বাংলাদেশের অন্যতম জীববৈচিত্র্যপূর্ণ উন্মুক্ত উদ্যান)
- রসুলপুর জাতীয় উদ্যান
- দোখলা রেষ্ট হাউজ
- পীরগাছা রাবার বাগান
- কাকরাইদ বীজ উৎপাদন খামার।
সখিপুর উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- নলুয়ায় বিমান বাহিনীর পাহাড় কাঞ্চনপুর ঘাঁটি
- কোকিলা পাবর স্মৃতি সৌধ (বহেড়াতৈল বাজার সংলগ্ন স্থানে মহান মুক্তিযোদ্ধাদের শপথ বাক্য পাঠ করানো হয়। শপথ স্মৃতির নিদর্শন হিসেবে এখানে স্থাপিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্তম্ভ।)
- কোকিলা পাবর এ অবস্থিত বিজ্ঞানাগার
- হাতিবান্ধা তালিম ঘর
- নকিল বিল
- পলাশতলী বিলে বর্ষাকালীন বিনোদন কেন্দ্র
- কালিদাস পণ্ডিত পুকুর
- বেততুলী শালবন
- কালিদাস বাজারের শত বছরের বট বৃক্ষ
- পলাশতলী -চকপাড়া পর্যটন ও বিনোদন পার্ক
দেলদুয়ার উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- আটিয়া জামে মসজিদ, আটিয়া, দেলদুয়ার
- আদম কাশ্মিরীর মাজার
- দেলদুয়ার জমিদার বাড়ি
- এলাসিন ব্রিজ
ধনবাড়ী উপজেলার দর্শনীয় স্থান
- ধনবাড়ি জমিদার বাড়ি / নবাব প্যালেস / নবাব মঞ্জিল
- ধনবাড়ী নবাব বাড়ি মসজিদ।